অধ্যাপক ডঃ অজয় রায় মারা গেছেন। বডি দান করে গেছেন মেডিক্যালে। দেখে যেতে পারলেন না ছেলে অভিজিৎ রায় হত্যার বিচার। কিন্তু উনার এই কথাগুলো অনেককাল ‘মানুষের’ মনে বাজবে–
‘গোয়েন্দা বিভাগ থেকে আমাকে বলা হয়েছে, অভিজিতের তিন হত্যাকারী নজরদারিতে রয়েছে। তখন গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, নজরদারি মানে কী? নজরদারি না করে গ্রেফতার করছেন না কেন? তারা উত্তর দিতে পারেননি।’
‘এখন বলা হচ্ছে, অভিজিতের হত্যাকারীরা দেশত্যাগ করেছে। তাহলে আপনারা কিসের নজরদারি করেছেন?’
‘আমি চুপ হয়ে গেছি। আমাকে চুপ করানো হয়েছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ডে আমি চুপ হয়ে গেছি। এক সময় আমি কথা বলতাম। প্রতিবাদে মুখর থাকতাম। এখন আমি চুপ হয়ে গেছি।’
সূত্র : সমকাল / ০৭ মে, ২০১৬
Leave a Reply