–হাই…
–হ্যালো…
–কেমন আছেন?
–এইতো আছি আল্যায় যেমন রাখছে…
–আপনি কি সবসময় এমন মজা করেই কথা বলেন?
–নাহ, তবে আপনার সাথে একটু করতে ইচ্ছা করল।
–আমি তো ভয়ে ভয়ে ছিলাম!
–কেন?
–আপনার লেখাগুলো পড়লে আপনাকে বেশ রাগী বলে মনে হয়…নক দিলে কী না কী মনে করেন…
–নাহ, সুন্দরীরা নক দিলে কে কবে আবার কী মনে করল!
— হি হি হি…
.
.
.
–আপনাকে আমার খুব পছন্দ হয়, আপনার লেখা নিয়মিত পড়ি।
–তাই বুঝি?
–এই যে এত কথা বলি আপনার সাথে, কেন বলি–এসব কখনো মনে হয় নি?
–হয়েছে। ভাবছি আপনে আমারে বোকোসোদা পাইয়া টাইমপাস করতেছেন…
.
.
.
–ভালোবাসি…
.
.
.
–এটা আমার নাম্বার, ইচ্ছে হলে কল দিতে পারেন…
.
.
.
–আপনার একটা ছবি দেবেন?
.
.
.
–আপনি আর এইসব পাল্লাগিরি করবেন না…
–তাইলে কী করুম?
–সৃষ্টিশীল এমন কিছু লিখবেন যাতে কোতল খেয়ে মরে গেলেও ওই লেখাগুলোর মাধ্যমে বেঁচে থাকতে পারেন…মানুষ আপনাকে অনেকদিন মনে রাখবে…
–মইরা যাওয়ার পর আর বাঁচতে ইচ্ছা করে না…তাছাড়া সৃষ্টিশীল কিছু লেখার ক্ষমতাও আমার নাই।
.
.
.
–সেই যে যার কথা বলছিলাম–আমার প্রথম প্রেম…প্রথম ভালোবাসা—যাকে ছাড়া আর কাউকেই কোনদিন ভালোবাসা সম্ভব নয়–তার সাথে আবার যোগাযোগ হয়েছে।
–ও আচ্ছা।
–এতদিন ধরে এত সময় দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
//
//
//
//[আপনাদেরকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এতক্ষণ ধইরা এই হিন্দিচুল পড়ার জন্য।]
#সঙগৃহীত
Leave a Reply