কোরানে কোনো ভুল নাই–এখানে কোরানের ভুল বলতে কী ধরনের ভুল বুঝানো হয়? যারা ধরেই নেয় কোরান আল্যার লেখা, আর আল্যার লেখা কোরানে কোনো ভুল থাকতে পারে না–হাজারটা ভুল চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও তারা ব্যাপারটা মেনে নেবে না। অনুবাদে ভুল আছে, বোঝার ভুল আছে, মূল আরবিতে পড়তে হবে, প্রেক্ষাপট বিচার করতে হবে, সেই সময়ের জন্য প্রযোজ্য–ইত্যাদি কথা বলে সবাই এড়িয়ে যান ভুলগুলো।
প্রচুর বিষয়ে কোরানে একেক জায়গায় একেক কথা বলেছে। একই বিষয়ে দুইয়ের অধিক কথাও আছে কোরানে। যেমন মানুষ সৃষ্টি করছে কিভাবে–এই প্রশ্নের উত্তরে কোরানে বিভিন্ন আয়াতে ৫/৬ রকম উত্তর আছে। এরকম স্ববিরোধিতাকে কি কোরানের ভুল বলা যাবে?
তারপর আছে বিভিন্ন তথ্যগত ভুল। যেমন খ্রিষ্টানদের “ট্রিনিটি” নিয়ে ভুল তথ্য আছে কোরানে। আবার ধরা যাক সম্পত্তি ভাগের হিসাব–সেখানেও একেবারে গাণিতিক ভুল। যদিও আজকাল অনেকে নানান ধরনের গোজামিল দিয়ে সেই অংকটাকে শুদ্ধ করতে যায়। ওদিকে ইসলামে এই ভুলটা বরাবরই সবাই স্বীকার করে নিয়েছিল। আলিকে বাধ্য হয়ে এই হিসাবে কিছুটা পরিবর্তন আনতে হয়েছিল। মজার ব্যাপার হলো–কোরানের হিসাবে কোনো ভুল নাই বলেও মুসলমানরা কিন্তু আলির সংশোধিত হিসাবটাই মেনে নেয়।
আবার ধরা যাক চার বিয়ের হিসাবটা। তার আগে যাকাতের বিষয়টা দেখি–যাকাত ইসলাম ধর্মের পঞ্চস্তম্ভের একটি। ধনীরা তাদের সম্পত্তির একটা অংশ গরীবদেরকে দান করবে। এভাবে ইসলামে কম্যুনিজম, মানে সাম্য সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে। এখন কথা হলো, এভাবে যদি দুনিয়ার আর গরীব না থাকে, তখন সবাই যদি একই সাথে ৪টা করে বিয়ে করতে চায়, তখন ইসলামের হিসাব মেনে এই হিসাবটা কিভাবে সম্ভব হবে? অনেকেই বলেন দুনিয়ায় মেয়েদের সংখ্যা বেশি, তাই পুরুষেরা চারটা করে বিয়ে করলেও সমস্যা হবে। আসলেই কি তাই? খোঁজ নিয়ে দেখেন তো নারী-পুরুষের অনুপাত কত?
তারপর ধরা যাক আদম-হাওয়ার বিষয়টা। বলা হয়ে থাকে, আদম-হাওয়া হলো দুনিয়ার প্রথম সৃষ্টি মানব-মানবী। তাদের দুই সন্তান–হাবিল, কাবিল। কোরান-হাদিস বা ইসলামের কোনো নির্ভযোগ্য সোর্স থেকে আদম-হাওয়া হাবিল-কাবিলের কাহিনীটা কেউ দিতে পারবেন? ইসলাম ধর্মের দুই বড় ভাই হলো ইহুদিধর্ম আর খ্রিষ্টানধর্ম। এই তিনটা ধর্মই আব্রাহামিক ধর্ম। ইসলাম আগের দুইটা ধর্মকে বাতিল ঘোষণা করলেও সেসব ধর্মীয় কাহিনীগুলো মেনে চলে। তাই আগের দুইটা ধর্ম থেকেও রেফারেন্স দিতে পারেন। দিয়ে দেখেন তো ইসলাম ধর্মের বিসমিল্যাতেই গলদ আছে কিনা।
আগে নিজের ধর্ম সম্পর্কে জানেন। না জেনে শুধু ক্যানভাসারদের মত ধর্মে কোনো ভুল নাই–এইটাইপের মুখস্ত বুলি আউড়াবেন না। আগে কাহিনী জানেন, তারপর সেই কাহিনীর সূত্র ধরেই বিচার হবে ধর্ম ভুল আছে কিনা।
Feroz
ইসলাম ধর্মে এমন কোন বিষয় নাই যেটা মানবতার বিরুদ্ধে যায়। কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো প্রথমে ভুল মনে হবে যেমন চারটা বিয়ে। আপনি যখন সম্পুর্ন বিষয়টা জানবেন তখন বুঝতে পারবেন। আপনি আপনার ধর্মকে, আপনার ধর্ম গ্রন্থ ভালো করে পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন। বেদে কোথাও পুজা করার কথা বলা হয়নি। তাছাড়া কোন ধর্মই ভুল না। ইসলাম ছাড়া সব ধর্মই ছিল কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্য, নির্দিষ্ট যায়গার জন্য, নির্দিষ্ট জাতীর জন্য। ইসলাম ই সর্বশেষ ও চূড়ান্ত ধর্ম। আপনার ধর্ম গ্রন্থেই হযরত মুহাম্মদ (সা 🙂 এর নাম বলা আছে।
দাঁড়িপাল্লা ধমাধম
উহাহাহাহাহাহাহা…
মো:উদয়
আমি একজন ঢাকার বিজ্ঞান ল্যাবের ছাত্ত ।আসলে বিজ্ঞানীরা মানুষের জ্বীন তথ্য নানাভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ।আর আপনি যদি কোরআন ঠিক মত পড়েন তাহলে দেখবেন যে সকল কিছু বিজ্ঞানের সাথে মিল পড়ে যায় ।আবার একজন বিজ্ঞানী নাম তাঁর জি মার্কিনী তিনি বলেছেন হযরত মুহাম্মদ(স)জগতের শ্রেষ্ট মানুষ ।
জনি শেখ
আমার ১ম প্রশ্ন আপনি কি কোরান পড়তে পারেন?
২য় প্রশ্ন আপনার কোরান সম্পরকে কোন ঙ্গান আছে?
ashraful
এই হারামজাদা কাফের। তুই ইসলামের কিছু বুঋিস
মোঃ ওয়ারেছ মিয়া
আমিই আপনার প্রশ্নগুলুর উত্তর সুন্দর করে বুঝিয়ে দেব,যদি পারেন আমার কাছে আসিয়েন,
[email protected] শুধু একটা mail করবেন।
না জেনে কথা বলা ভালনা!!!
Mahabul shaikh
কোনো ধর্মই ভুল নই ওটা তোদের মত বোকাচোদা দের সামান্য জ্ঞানের কুফল।
Mohammad Sajjad Hossain
তুইতো নিজের ধর্মেরই কিছু জানিসনা।ইসলাম সমপর্কে আর কিইবা জানবি।কোরানের ভুল তুই তো দূরে,,, তোর বাপ দাদা,,চোদ্দগুষ্টি,, এবং তার বড় গুলাও পারেনি।আর তোর ধর্মে পদে পদে ভুল দেখায় দিবো,,,, চেলেঞ্জ।যোগাযোগ কর।ইমো নাম্বার,,,০১৭২৭৮৪২৩৩৫…