লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম
সোটো লুকের ভাশা বাংলা বেয়াকরনের কিসু অহেতুক পেসাল এবং বুল আমার চুখে দরা ফরেসে। আজ আমি সে বিশয়ে কতা বোলব।
তুমরা অনেকেই বিসর্গ (ঃ) বোরনোটি বেবোহার করি থাকো হয়ত কুন শব্দকে সংক্ষিপ্ত কইত্তে। জেমোন:
মোহাম্মদের জন্য ‘মোঃ’, ডাক্তারের জন্য ‘ডাঃ’, সাল্লালাহহি ওয়াসাল্লামের জন্য ‘সাঃ’…
কিন্তু তুমাদের বিসর্গ বেবোহার বাংলা বেয়াকরনের নিয়ম নিতি অনুজায়ি বুল!
আমি বোলব এটা তুমাদের বুল নয়, এটা বাংলা বেয়াকোরনের বুল। বাংলা বেয়াকরনের অহেতুক পেসাল এটা, জেটা কিসু ইন্দু তাদের শার্থ শিদ্দির জন্য সালু করেসে। যাতে করি তুমরা উদের কাসে বেয়াকরন শিক্তে প্রাইভেট ফড়তে জাও এবং এতে কইরা উদের ভিতোরে ‘কি হনুরে’ একটা বাব আসবে। সাথে দুটো ফয়সা কামাইবে।
ইন্দু ত ইন্দু ই। তুমরা মুসলিম হয়ে কেনো তাদের ভাসায় কতা কইবা বা উদের নিয়ম ফালন করবা?
তুমাদের জন্য উর্দু রোয়েসে, রোয়েসে আরবী। জদি বেয়াকরন শিক্তে ইচ্চা করে, তবে তুমরা উর্দু, আরবীর বেয়াকরন চর্সা কর। কুন ইন্দুর বাসা নয়।
এ কারনে আমার মহান নেতা রাজাকার গোলাম আজম সায় দেয় নাই তুমাদের মতো সুটো লুকদের একটা ইন্দুয়ানি বাসা নিয়ে সময় নশট করতে বা শারা জিবোন কাটিয়ে দিতে। উনারা যেটা সেয়েসিলেন সেটা সিলো মোহান যা কিনা তোমাগের ইহকাল এবং পরকালের জন্য গুরুত্তফুরনো। উনারা তুমাদেরকে মাতরিভাশা হিসাবে উর্দু উফোহার দিতে সেয়েসিলেন, ক্রোমান্নোয়ে আরবী ভাশাও তুমাদের দেয়া হোত। কিন্তু তুমাদের বুলের কারোনে তুমরা সেটা তেকে আজ বোনচিতো।
১৯৭১ সালের গন্ডগলের আগ ফোইযযোন্ত আমার প্রিয়া নেতারা সেভাবেই এগিয়ে জাচ্চিলেন। কিন্তুক মাজকান দিয়ে ইন্দু বংশভুত লুক এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী একটা উগ্র জনগোশটির লিডার শেখ মুজিবর রহমান নামের একটা লুক তুমাদের ‘স্বাধীনতা’ নামের এক টেবলেট খাওয়াইসিলো। কিন্তুক সে ত জান্তো না, জে টেবলেট তুমাদের খাওয়ানু হইতেসিলো, সেটা তুমরা হজম কইত্তে ফারবা কিনা!!
জাই হোক, তার বারাবারির জন্য তারে আল্লাহ উনার এক শহীদ প্রয়াত পেসিডেন্টের দারা উঠাইয়া নিয়া গিয়াসিলেন।
কতা কইতেসিলাম তুমাদের বাংলা বাসার বানান এর বুল বা দুর্বলতা নিয়া।
মুসলিম হিসাবে তুমাদের কি লজ্জা হয় না, এখন জে তুমরা তুমাদের মুসলিম বাই পাকিস্তানিদের তেকে আলাদা হয়ে আসো, মুসলিম জাতি হিসাবে তুমরা আরবের সংস্কৃতি মানিয়া সোলিতেসো না…… এসব বিশয় গুলা কি তুমাদের খারাফ লাগে না??
আসো আমরা ইন্দুয়ানি বাসা বাংলার চর্সা বাদ দিয়ে উর্দু এবং আরবীর ফেকটিস করি! এবং সাথে সাথে গরজন তুলে এই জুলুমবাজ সরকারের কলিজা শুকায়ে দেই এই বলে:
রাজাকার গোলাম আজম এর মুক্তি সাই, দিতে হবে! রাজাকার কাদের মুল্লার মুক্তি সাই, দিতে হবে! রাজাকার কাম্রুজ্জামানের মুক্তি সাই, দিতে হবে! রাজাকার আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে সকল মামলা ফত্যাহার কর, করতে হবে! রাজাকার দেলোয়ার হোসেন সাঈদির মুক্তি সাই, দিতে হবে!
নারায়ে তাকবির, আল্লাহ হু আকবর!
* রাজাকার শব্দোটি উরা বেবোহার করসে গ্রিনাবাসোক শব্দো হিসাবে, আমি বেবোহার করেসি একটা সমমান জনক শব্দো হিসাবে। কেনোনা এই শব্দটি এসেচে আসমানি কিতাবের ভাশা আরবী তেকে। এই শবদের তাতফোরযো হোচ্চে, সেবক। সেবক হতে ফারে ইসলামের বা মুসলিম বাইদের।
Leave a Reply