লিখেছেন Audacity ImPossible Mission
৪.
মানুষ যখন বিপদে পড়ে এবং যখন কষ্টের আর কুনো কুল কিনারা পায় না, তখন সাময়িক তৃপ্তি লাভের আশায় সর্বশক্তিমান একটি সত্তার কথা কল্পনা করে। এবং এটাই ঈশ্বর।
কিন্তু অবোধ মানুষ বুঝে না যে, ঈশ্বর আসলে অক্ষম। সে কোন কাজেরই না, এইডারে ডাইক্কা কুনো লাভ নাই, হুদাই সময় নষ্ট! যা করতে হয়, তা নিজেরই করতে হয়। এই কাল্পনিক ঈশ্বরকে ডাকার চেয়ে একটা কুকুরকে ডাকাও অনেক শ্রেয়। ঐ কুকুর উপকার করতে সক্ষম বাট ঈশ্বর অক্ষম।
এর পরেও মানুষ কেন বুঝে না? !!!ঈশ্বর!!! সে তো স্রেফ কল্পনা।
৫.
নাস্তিকেরা প্রায়ই দাবি করে থাকেন যে, কুরানে পুরুষের স্বপ্নদোষ লইয়া কুনো আয়াত নাইক্কা ক্যা? আরে ব্যাটা, তুরা তো কুরানে এই আয়াত পাবিই না, এই আয়াত পাওয়ার জন্য যতটুকু হেদায়েত দরকার তা তগোরে দেয় নাই!! এই দ্যাখ আয়াত:
“হে মুমিনাগণ, তোমরা সেই সকল অশুচি পুরুষদের কাছে সহবাসের জন্য গমন করবা না যাদের গত রাতে স্বপ্নদোষ হইছে! স্বপ্নদোষ সংঘটিত হওয়ার এক সপ্তাহ পরেই কেবল ঐ কপাল পোড়া পুরুষ শুচি হয়।
আর যদি কোনো পুরুষের দিনের বেলাতে স্বপ্নদোষ হয়, তাইলে ওইটা হইল অর্ধমাসি কুলাঙ্গার পুরুষ অর্থাৎ সে ১৫ দিনের আগে শুচি হবে না, এবং ঔ পুরুষের সাহে যদি কোনো নারী সহবাস করে, তাইলে সেটা হবে কবিরা গুনাহ!’ অতঃপর তোমরা আমার কোন নিদর্শনকে অসম্মান করিবে? নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সব ব্যাপারে অবগত।”
সুরা: আল-কাঙ্গাল আয়াত ৩৩
৬.
কুরান মতে, আল্লায় পত্নী নিতে পারত, কিন্তু নেয় নাই! এর মানে খাড়াইল, সে পুরুষ।
এখন সে যদি ধ্বজভংগ রোগে আক্রান্ত না হয়, তাইলে অবশ্যই তার স্বপ্নদোষ হয়। অন্যথা সে হস্তমৈথুন করে স্বপ্নদোষ হওয়ার চান্স রাখে না।
Leave a Reply