অনেকেই হয়তো জানেন না, কোরানের কোথাও ধর্ষণ বিষয়ে একটি কথাও বলা হয়নি। নারীকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেয়া এই ঐশী কিতাবে ‘ধর্ষণ’ ধারণাটিই অনুপস্থিত। এর কারণ অনুমান করা কঠিন নয়। কোরান যেহেতু নবীজির নিজের চিন্তাধারার প্রতিফলন (জিব্রাইলের মাধ্যমে আয়াত নাজিল হওয়ার ব্যাপারটি যে সম্পূর্ণভাবেই ভুয়া, সেটা শিশুও বুঝতে পারে, পারে না শুধু ধর্মবিশ্বাসীরা), এবং যেহেতু সে নিজেই যুদ্ধবন্দিনী ও দাসীদের ধর্ষণ করে অভ্যস্ত ছিলো, তাই ধর্ষণবিরোধী কোনও চিন্তা তার মাথায় না আসাই স্বাভাবিক।
ইছলাম বরং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ধর্ষণের ইন্ধন যুগিয়েছে। স্ত্রী নামের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে খুশি প্রবেশের অধিকার কোরানই দিয়েছে। স্ত্রী বা নারীর যৌনতৃপ্তির কথা আমলেই নেয়া হয়নি। যে কারণে marital rape (দাম্পত্যজীবনে ধর্ষণ) বলে কিছু নেই ইছলামে। ‘চাহিবামাত্র বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’ – ইছলাম অনুসারে মুসলিম স্ত্রীদের এটাই নিয়তি।
এ প্রসঙ্গে দু’মিনিটের চমৎকার একটি তথ্যবহুলও ভিডেও দেখে নিন।
লক্ষ্য করুন:
ইউটিউব ব্লকড থাকলে:
১. http://www.youtube.com/…-এর বদলে https://www.youtube.com/… ব্যবহার করলে কাজ হচ্ছে বলে অনেকে জানিয়েছেন।
২. কাজ না হলে নিচে দেয়া ভিডিও লিংকটি (অথবা ইউটিউবের যে কোনও লিংক) এই ঠিকানায় গিয়ে তালার ছবির ডানপাশের বক্সে বসিয়ে সরকারী সিদ্ধান্তকে কাঁচকলা দেখিয়ে অবলীলায় ভিডিও দেখতে থাকুন।
http://youtu.be/8SCnTM8Hwys
Leave a Reply