নো, আই নূপুররে সাপোর্ট করি না। কারণ, ধার্মিকরা এভাবে ধর্ম নিয়া কাইজ্জা করলে তাতে বদনাস্তেকদের মজা লওয়ার সুযোগ কইরা দেওয়া হয়। আস্তিকদের উচিত পজেটিভ এবং ভালোর চর্চা করা। যেমন, হিন্দুরা বলতে পারে, হিন্দুধর্মের গু গঙ্গার জলে ধোয়া অতি সত্যম শিবম সুন্দরম, তাহলে মুস্লিমরা দরকার হইলে মাইক আরো কয়েকটা বেশি লাগাইয়া চিল্লাক ইস্লামধর্মের গু জমজমের পানিতে ধোয়া অতি উত্তম পুত পবিত্র ভাবগম্ভীর… এতে সবাই বুগবে ধর্মগুলো আসলেই ভালো, এবং নাস্তেকদেরও দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হইবে, ফলে তারা ফোঁকলা দাঁতে মজা লইতে পারবে না।
কিন্তু হিন্দু-মুসলমান যদি একে অন্যের ধর্মের ফুটা খোঁজে, তাইলে দুর্গন্ধ ছড়ানো গু ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাইবে না, এবং নাস্তেকদেরও কাজ অনেক সহজ হইয়া যাইবে। তারা আর ধর্মগ্রন্থ ঘাইটা ঘাইটা ধর্মের ভুল বাইর করতে সময় নষ্ট করবে না। কারণ ভুলগুলা সামনে আইনা তো হিন্দুমুস্লিমরাই নাস্তেকদের হাতে অস্ত্র তুইলা দিতেছে। পাতি শিয়ালের ভাষায় প্রশ্ন তোলা যায়–এভাবে আপনারা কার পারপাস সার্ভ করছেন, অ্যাঁ?
তারপর ধরেন, হিন্দু যদি কয় ইস্লাম ধর্ম ভুল, আর মুস্লিম যদি কয় হিন্দুধর্ম ধর্ম ভুল, তাইলে বদনাস্তেকরা সবচেয়ে বেশি মজা লইবে এই কথা বইলা–তোরা দুইজনেই সঠিক! আপনাদের যদি কম্নসেন্স থাকে তাইলে বুগবেন নাস্তেকরা আসলে এক কথায় প্রমাণ কইরা দিল যে, আপনাদের দুইডা ধর্মই ভুল… তওবা তওবা আস্তাগফিরুল্লাহ রক্কে করো রঘুবীর…
ভাইবা দেখবেন এইভাবে আস্তিকরা নিজেরা নিজেরা ঝগড়া কইরা নাস্তেকদের হাতে মজা তুইলা দেয়া কি ঠিক? আস্তিক বইলা কি একটু কম্নসেন্স থাকতে নাই! তাই বলছি, ধর্মের ভুল ধরার কাজটা আপনারা নাস্তেকদের হাতে ছাইড়া দেন, আর আপনারা একই বৃন্তে দুইডা কুসুম হইয়া পৃথিবীতে দুর্গন্ধ থুক্কু ফুলের সুগন্ধ ছড়াইয়া দেন.. . প্লিগ…
Leave a Reply